অ’ন্তর্বা’স পছন্দে মেয়েরা যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন

অ’ন্তর্বাস ছাড়া কারওই একটা দিনও চলবে না। কিন্তু সত্যি করে বলুন তো, অফিসে বেরোনোর সময় কখনও কি আপনাকে বিব্রত হতে হয়নি? সাদা পোশাকের নিচে যে সব সময় সাদা ব্রা পরলেই সমাধান হয় না বা জিন্সের নিচে কোন প্যান্টি পরলে সিমের রেখাটা স্প’ষ্টভাবে ফুটে উঠবে না তা আগে থেকে বোঝা সম্ভব হয় না। কিন্তু এ কথাও ঠিক যে

অ’ন্তর্বাস পোশাকের উপর থেকে দেখা গেলে সেটা অ’স্বস্তিকর। তাই সত’র্ক হতে হবে অ’ন্তর্বাস কেনার সময়েই। যে অ’ন্তর্বাসগুলো রোজ পরা এবং ধোয়া হয়, সেগুলো বড়জো’র বছরখানেক টি’কতে পারে। তার পরই তা বদলে ফেলা উচিত। এবার জে’নে নিন, কোন কোন অ’ন্তর্বাস ছাড়া আপনার মোটেই চলবে না।

ন্যুড ব্রা: সাদা পোশাক বা একটু পাতলা কা’পড়ের পোশাকের নিচে পরার জন্য সব সময় একটি ন্যু’ড ব্রা রাখু’ন। খুব ভালো হয় হালকা প্যাড দেওয়া ন্যুড ব্রা ব্যবহার ক’রতে পারলে, তাতে বৃ’ন্তের রেখাও ফু’টে উঠবে না।

গাঢ় রঙের ব্রা ও প্যান্টি: যে কোনো গাঢ় রঙের পোশাকের ভি’তরে পরার জন্য আপনার অবশ্যই চাই ডিপ কালারের ব্রেসিয়ার ও প্যান্টি। কালো পোশাকের নিচে কখনও সাদা ব্রা পরে দেখবেন, স্পষ্ট বোঝা যায় উপর থেকে।

সিমলেস ব্রা: টাইট টপ বা টি শা’র্ট পরার সবচেয়ে বড়ো মুশকিল হলো, তার ভি’তরে অন্তর্বাসের লাইনটা দেখা যায়। বডি হাগিং ড্রেস পরলে দৃ’শ্যমান হয় প্যান্টির রেখাও। এই প’রিস্থিতি এড়াতে চাইলে সিমলেস ব্রা ও প্যান্টি কিনতেই হবে। সিমলেস প্যান্টি আপনি ট্র্যাকপ্যান্টের স’ঙ্গে ও পরতে পারেন।

প্লাঞ্জ ব্রা: আপনার ডিপ কাট পোশাকের স’ঙ্গে পরার জন্য প্লাঞ্জ ব্রা একান্ত আবশ্যক। পার্টিওয়্যার বা ডিপ কাট ব্লা’উজ়ের স’ঙ্গে পরার জন্য অবশ্যই এই ধ’রনের ব্রা রাখু’ন হাতের কাছে। যদি ডিট্যাচেবল স্ট্র্যা’পসহ প্লাঞ্জ ব্রা কেনেন, তা হলে আরও ভালো হয়। সেক্ষে’ত্রে আপনার অফ-শো’ল্ডার পোশাকের স’ঙ্গে ও তা দিব্যি পরতে পারবেন।

অফ শোল্ডার ব্রা: অনেক সময় ব্লা’উজে’র পিঠের দিক থেকে ব্রা’য়ের স্ট্র্যা’প উঁকি মা’রে বি’শ্রিভাবে, তা আ’টকানোর সহ’জতম উপায় হচ্ছে অফ-শোল্ডার ব্রা পরা। একান্ত অসুবিধে হলে সি থ্রু স্ট্র্যাপসমেত ব্রা পরতে পারেন।

স্পোর্টস ব্রা: যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন, স্পোর্টস ব্রা তাদের জন্য অপ’রিহার্য। স্ত’নের শিথিলতা ঠে’কাতে স্পোর্টস ব্রা খুব কাজে’র।

সাপো’র্ট দেওয়া ব্রা কাদের পরা উচিত: বয়স ৪০ পেরোলে সব মহিলারই সাপো’র্ট দেওয়া ব্রা পরা উচিত। তাতে স্ত’নের আ’কার বেশিদিন ঠিক থাকে। তবে তার আগেও পরা যায়।

প্রতিবার আপনি যখন ব্রা কিনতে যাবেন, তখন পেশাদার ফিটারের সাহায্য ও প’রামর্শ অবশ্যই নিন। প্রচুর টাকা খরচ করে আম’রা পছন্দের পোশাক কিনি, কিন্তু গা’ফিলতি করি অ’ন্তর্বাসের ব্যাপারে। শ’রীরের শেপ একবার ন’ষ্ট হয়ে গেলে নিজে’রই আ’ফসোস হবে কিন্তু।

Related Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.