মা’দ’ক মা’মলায় অবশেষে জে’ল থেকে মুক্তি পেয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী রিয়া চক্রবর্তী। অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃ’ত্যুর দেড় মাস পরে তার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেন অভিনেতার বাবা কে কে সিং।
এর পরে গত ৮ সেপ্টেম্বর মা’দ’কযোগ থাকার অ’ভিযোগে তাকে গ্রে’প্তার করে না’র’কো’টি’ক্স ক’ন্ট্রো’ল ব্যু’রো। কিন্তু জে’লে কেমন ছিলেন রিয়া? সংবাদমাধ্যমের কাছে জানিয়েছেন তার আ’ইনজীবী সতীশ মানশিন্দে।







সতীশ মানশিন্দে দাবি করেছেন, রিয়ার প্রতি সুশান্তের পরিবার প্র’তি’হিংসাপ’রায়ণ আচরণ করেছে। ২৮দিন পরে মুম্বাইয়ের বাইকুল্লা জে’ল থেকে মু’ক্তি পেয়েছেন রিয়া চক্রবর্তী।
এক সংবাদমাধ্যমের সাক্ষাৎকারে সতীশ রিয়াকে ‘বাংলার বা’ঘিনী’ উপাধি দিয়েছেন। তারপত থেকে মিডিয়া পাড়ায় রিয়া কে নতুন নামে ডাকা শুরু হয়েছে। সতীশ আরোও জানিয়েছেন ন’ষ্ট হয়ে যাওয়া ভাবমূর্তিকে নতুন করে গড়ে তুলতে লড়াই করবেন রিয়া।







আ’ইনজীবী জানিয়েছেন, জেলে থাকাকালীন ইতিবাচক থাকার চেষ্টা করেছিলেন রিয়া চক্রবর্তী। তিনি বলছেন, কোনো ক্লা’য়ে’ন্টের সঙ্গে দেখা করতে বহু বছর পরে আমি নিজে জে’লে গেলাম।
কারন ওকে সত্যি ফাঁ’সানো হয়েছিল। ও কেমন আছে সেটা দেখতে গিয়েছিলাম। তবে সৌ’ভাগ্যবশত ওর মনের জোর ছিল। জে’লে ও নিজের খেয়াল রেখেছে।
নিয়মিত নিজে যোগ ব্যায়াম করত এবং জে’লের অন্যান্য ক’য়েদিদের শেখাতো। জেলে ও নিজেকে মানিয়ে নিয়েছিল। ম’হামা’রির জন্য বাড়ির খাবার খাওয়ার কোনো সুযোগ ছিল না।







সাধারণ ক’য়েদিদের মতই সেখানে ছিল রিয়া। একজন মেয়ে হিসেবে ও এই ল’ড়াই করেছে। কেউ ওর ক্ষ’তি করতে চাইলে ও তার স’ম্মুখীন হওয়ার জন্য প্রস্তুত।
রিয়ার আইনজীবী আরো বলছেন, সুশান্তের পরিবার এত ওর প্রতি প্র’তি’হিংসাপ’রায়ণ তা আমি জানি না। সি’বিআই, এ’নসিবি এবং ই’ডি এই ৩টি ত’দ’ন্তকারী সংস্থা ওকে ছাড়ছিল না কারণ ও এই ভ’দ্রলোকের (সুশান্ত) লি’ভ ইন সঙ্গী বা গৃহিণী ছিল। মিডিয়া চ্যানেলগুলি ওকে আক্রমণ করেছিল নিজেদের টিআরপি বাড়ানোর জন্য।






