নিজের স্বামীকে পরীক্ষা করার জন্য খাটের নিচে লুকিয়ে পড়ল স্ত্রী, অতঃপর

দূরে সরে যাওয়ার চে’ষ্টা করছো। তোমার আর ক’ষ্ট করা লাগবেনা। আমি ই তোমার থেকে দূরে সরে যাচ্ছি। ভালো থেকো তুমি। একদিন এক স্ত্রী তার স্বা’মীকে প’রীক্ষা করার জন্য সিদ্ধান্ত নিলো।

স্বামীর ঘরে ঢোকার শব্দ পেয়ে স্ত্রী খাটের নিচে লুকিয়ে পরল।পা শেই একটা টেবিলে একটা চিরকুট দেখতে পেয়ে ভ’দ্রলোকটি পড়তে শুরু করলেন।

স্ত্রী: তুমি এখন আর আমার কেয়ার নাওনা ভালোবাসোনা সময় দাওনা মনে হচ্ছে তোমার জীবনে অন্য কোনো মেয়ের আগমন ঘটেছে ।

চিড়কুট টি পড়ার পড়ে স্বা’মী পকেট থেকে ফোন বের করে কানে দিয়ে ই বলতে শুরু করল জানু আপদটা বিদায় হয়েছে এখন রিলাক্সে থাকতে পারব।

আমি এখন ই আসছি তোমার সাথে দেখা করতে।এসব বলে ফোনটা কেটে দিয়ে ড্রেস চে’ইঞ্জ করে রুম থেকে তাড়াতাড়ি বেরিয়ে পরল। এসব শু’নতে শু’নতে স্ত্রী মুখ চেপে কান্না করতে লাগলেন।

স্বা’মী চলে যাওয়ার পরে বিছু’ক্ষণ পরে খাটের নিচ থেকে বেরিয়ে এলেন।খাটের উপর একটি চিড়কুট পেলে লেখাটা পড়ে অবাক হয়ে গেলেন।তাতে লেখা ছিলো পাগলী বউ একটা।

খাটের নিচে তোমার পা গু’লো দেখা যা’চ্ছিল্লো আমি তো তোমার জন্য ই কা’জকর্মে যাই তোমার সুখের জন্য ই তো এত কষ্ট করি। তবু তুমি ভুল বুঝো।

আমি তোমায় অনেক ভালোবাসি।আমি কাউকে ই ফোন করিনি। বাজার থেকে মাংস আনতে যা’চ্ছি তুমি খাবার রেডি করতে থাকো তারপর একসাথে বসে খাবো কেমন।আমার পাগলী একটা। উ’ম্মাহ্

বি’বাহিত পু’রুষদের লিখাটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার অনুরোধ রইল..

তাই প’ছন্দের মানুষের মন জয় করতে নিজেকে আকর্ষণীয় করে তুলুন। প্রথমে ভালোবাসার মানুষটির চোখকে আ’কৃষ্ট করুন। তারপর নিজের ব্যক্তিত্ব দিয়ে তার মন জয় করুন।

অপর কোনো ব্যক্তিকে আপনি তখনই ভালোবাসতে পারবেন যখন আপনি নিজে স’ম্পূর্ণ ভালোবাসতে পারবেন। তাই আগে নিজেকে ভালোবাসুন।

নিজের মতো করে সময় কাটান। ব’ন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে যান। ভালোবাসার মানুষটিকে গুরুত্ব অ’বশ্যই দিন। কিন্তু তাকে জীবনের কেন্দ্রবিন্দু বানিয়ে ফেলবেন না।

তাই এই প্র’তিবেদনে এমনকিছু টিপস রইল যা আপনার স’ঙ্গীর আপনার প্রতি আ’কর্ষণ বাড়াবে এবং আপনি নি’জস্বতাও হারাবেন না।

আক’র্ষনীয় হয়ে উঠুন : মন এবং শ’রীর, উভয় মিলেই মানুষ। মনের স’ঙ্গে শ’রীরকেও প্রাধান্য দিন। নিজেকে ফিট রাখুন। নিজেকে আরো আ’কর্ষণীয় করে তোলার চে’ষ্টা করুন। নিজের সাজ-পোশাক এবং ব্য’ক্তিত্বের ওপর নজর রাখুন। পু’রুষকে নারীর সৌ’ন্দর্য প্রাথমিকভাবে ‘আকর্ষণ করে।

মানুষকে নিজের প্রতি আ’কর্ষিত করার তেমন কোনো রু’লবুক নেই। কারণ ভিন্ন মানুষ ভি’ন্ন ভাবনার হন।তাদের পছন্দ অ’পছন্দের তালিকাও হয় ভিন্ন।

কিন্তু পু’রুষের কিছু সহজাত ভালোলাগা এরপরেও থেকে যায়। আর তার ভিত্তিতেই মন জয় করা যায় পু’রুষের কী সেই উপায়? হাজার রকম উপায় বাতলে দেওয়া যায় বটে এসব ক্ষেত্রে। কি’ন্তু এমন কোনো উপায় অ’বলম্বন করবে না যাতে আপনার স’ঙ্গীকে খুশি করতে গিয়ে নিজেদের সেই প্র’ক্রিয়ায় হারিয়ে ফেলেন।

অন্য মানুষের স’ঙ্গেও মে’লামেশা করুন। সামাজিকতা বজায় রাখলে আপনার নিজস্বতাও বজায় থাকবে।

স’ম্পর্কের গুরুত্ব বুঝে নিন : এবার ভেবে দেখুন যাকে মনে ধরেছে তাকে কেমনভাবে চান নিজের জীবনে? তার প্রতি যদি আপনার চরম দু’র্বলতা থাকে তবুও তাকে নিয়ে অধিক ভাববেন না। নিজের জীবন, কাজ ই’ত্যাদিকেও প্রাধান্য দিন। মনে রাখবেন পুরুষরা স্বাধীনচেতা মহিলাদের বিশেষ স’ম্মানের চোখে দেখেন।

তাই মনের মানুষটির সঙ্গে যদি কথা হয়, তাও বোঝাবেন না যে আপনি তার সঙ্গেই নিজের ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখছেন। সাধারণ বন্ধুত্ব বজায় রাখুন। তাকে নিজের অ’নুভূতি আসতে আসতে বোঝান। কিন্তু নিজের ভালোলাগা তার উপর চাপিয়ে দেওয়ার চে’ষ্টা করবেন না।

নিজেকে ভালোবাসুন : একটা কথা মনে রাখবেন যদি ভালোবাসা শাশ্বত হয়, তবে অ’বশ্যই প্রয়োজনে ভালোবাসার মানুষের জন্য সাগর পাড়ি দিন। কি’ন্তু যদি সেই ভালোলাগা কয়েকটি ডেটের জন্য সী’মাবদ্ধ হয়, তবে ভেবে দেখুন অ’কারণ খাটবেন কি না বেশি ভাববেন না : পুরুষকে নিয়ে বেশি ভাববেন না।

Related Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.