ম্যাডামের স’ঙ্গে স’হবা’স করলেই পরীক্ষায় পাশ

চল্লিশোর্ধ স্কুল শিক্ষিকা ছাত্রদের পাস করিয়ে দিতে একটি মাত্র শর্ত দিতেন। আর সেটি হল, তার বাড়িতে শ;য্যা স;ঙ্গী হতে হবে। এমনই এক অদ্ভুত শিক্ষিকা খুজে পাওয়া গেল। নাম তার ইওকাসতা।

শুধু পাস করানোর জন্যই নয়, ভালো ফলাফলের লোভ দেখিয়েও ছাত্রদের বাড়িতে ডেকে নিতেন ওই শিক্ষিকা। এমনকি তাতে রাজি না হলে ফেল করিয়ে দেয়ার ভ;য়ও দেখাতেন ইওকাসতা।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দি ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি কলম্বিয়ার মেডেলিনের ওই স্কুল শিক্ষিকাকে ‘যৌ;ন হ’য়রানির অভিযোগে ৪০ বছরের কা;রাদ;ণ্ড দিয়েছে আ’দালত।

অনেকদিন ধরে অ;পক;র্ম চা’লিয়ে গেলেও শিক্ষিকার এই অনাচার প্রথম ধরা পড়ে এক ছাত্রের মাধ্যমে।

পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই ছাত্র তার অভিভাবকদের জানায়, অ;বৈ;ধ প্রস্তাবে সাড়া না দিলে তাকে ফেল করিয়ে দেবেন বলে শাসিয়েছেন ইওকাসতা নামের ওই শিক্ষিকা।

প্র;লো;ভন দেখাতে ওই শিক্ষিকা মোবাইল ফোনে যেসব ‘ন;গ্ন ছবি পাঠিয়েছে সেগুলোও দেখিয়ে দেয় ওই ছাত্র। ছাত্রদের ইওকাসতা যেসব ছবি পাঠাতেন তা অবশ্য বর্ণনার যোগ্য নয়।

ঘটনা প্রকাশ হয়ে গেলে ওই শিক্ষিকার স্বামী তাকে ডি;ভো;র্স দিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি! ঘটনা প্রকাশের পর ১৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী অনেক ছাত্র সাহস পেয়ে শিক্ষিকার বি;রুদ্ধে মুখ খোলে। ফলে বিষয়টি আ;দা;লত পর্যন্ত গড়ায়।

ছাত্রদের অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৬ সালের গোড়া থেকে এমন অ;পক;র্ম করে আসছিলেন ওই শিক্ষিকা। ‘যৌ;ন ক্ষুধা মেটাতে ওই শিক্ষিকা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কিংবা বেছে বেছে ছাত্রদের ফোন দিয়ে বাড়িতে ডাকতেন।

বলতেন, ‘পড়া শেখার জন্য বাড়িতে আসতে হবে অন্যথায় পরীক্ষার ফলাফল তার পক্ষে যাবে না।’ শিক্ষিকাকে আটকের পর তার হোয়াটস অ্যাপে প্রচুর আ;প;ত্তি;কর ছবি পেয়েছে পুলিশ।

কিন্তু এক বছরের বেশি সময় ধরে এমন কাজ করে গেলেও স্কুল কিংবা বাড়ির মানুষ ঘু;ণাক্ষরেও তা জানতো না। মূলত ‘যৌ;ন নি;র্যা;তনের শিকার এক ছাত্রের বাবা স্কুল কর্তৃপক্ষকে জানানোর পর বিষয়টি ফাঁ;স হয়ে যায়।

ঘটনা ফাঁ;সের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও বিষয়টি আলোচনার জন্ম দিয়েছে। দক্ষিণ আমেরিকায় ঝড় তোলা এই ঘটনাটি নিয়ে অনেকে এখন হাসি ঠা;ট্টাও করছেন।

Related Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.