তাই প’ছন্দের মানুষের মন জয় করতে নিজেকে আ’কর্ষণীয় করে তুলুন। প্র’থমে ভালোবাসার মানুষটির চোখকে আ’কৃষ্ট করুন। তারপর নিজের ব্য’ক্তিত্ব দিয়ে তার মন জয় করুন। অপর কোনো ব্য’ক্তিকে আপনি তখনই ভালোবাসতে পারবেন যখন
আপনি নিজে স’ম্পূর্ণ ভালোবাসতে পারবেন। তাই আগে নিজেকে ভালোবাসুন। নিজের মতো করে সময় কা’টান। ব’ন্ধুদের স’ঙ্গে ঘুরতে যান। ভালোবাসার মানুষটিকে গু’রুত্ব অ’বশ্যই দিন। কিন্তু তাকে জীবনের কেন্দ্রবিন্দু বানিয়ে ফেলবেন না।
তাই এই প্র’তিবেদনে এমনকিছু টিপস রইল যা আপনার স’ঙ্গীর আপনার প্রতি আ’কর্ষণ বাড়াবে এবং আপনি নি’জস্বতাও হারাবেন না। আক’র্ষনীয় হয়ে উঠুন : মন এবং শ’রীর,
উভ’য় মিলেই মানুষ। মনের স’ঙ্গে শ’রীরকেও প্রাধান্য দিন। নিজেকে ফি’ট রাখু’ন। নিজেকে আরো আ’কর্ষণীয় করে তোলার চে’ষ্টা করুন। নিজের সাজ-পোশাক এবং ব্য’ক্তিত্বের ও’পর নজর রাখু’ন। পু’রুষকে না’রীর সৌ’ন্দর্য প্রাথমিকভাবে ‘আকর্ষণ করে।
মানুষকে নিজের প্রতি আ’কর্ষিত করার তেমন কোনো রু’লবুক নেই। কারণ ভিন্ন মানুষ ভি’ন্ন ভাবনার হন।তাদের পছন্দ অ’পছন্দের তালিকাও হয় ভিন্ন। কিন্তু পু’রুষের কিছু সহজাত
ভালোলাগা এরপরেও থেকে যায়। আর তার ভিত্তিতেই মন জয় করা যায় পু’রুষের কী সেই উপায়? হাজার রকম উপায় বাতলে দেওয়া যায় বটে এসব ক্ষেত্রে। কি’ন্তু এমন কোনো উপায় অ’বলম্বন করবে না যাতে আপনার স’ঙ্গীকে খুশি করতে গিয়ে নিজেদের সেই প্র’ক্রিয়ায় হারিয়ে ফে’লেন।
অন্য মানুষের স’ঙ্গেও মে’লামেশা করুন। সামাজিকতা বজায় রাখলে আপনার নিজস্বতাও বজায় থাকবে। ৪. স’ম্পর্কের গুরুত্ব বুঝে নিন : এবার ভেবে দেখু’ন যাকে মনে ধরেছে
তাকে কেমনভাবে চান নিজের জীবনে? তার প্রতি যদি আপনার চ’রম দু’র্বলতা থাকে তবুও তাকে নিয়ে অধিক ভাববেন না। নিজের জীবন, কাজ ই’ত্যাদিকেও প্রাধান্য দিন। মনে রাখবেন পুরু’ষরা স্বাধীনচেতা ম’হিলাদের বিশেষ স’ম্মানের চোখে দেখেন।
তাই মনের মানুষটির স’ঙ্গে যদি কথা হয়, তাও বোঝাবেন না যে আপনি তার স’ঙ্গেই নিজের ভবি’ষ্যতের স্বপ্ন দেখছেন। সাধারণ বন্ধুত্ব বজায় রাখু’ন। তাকে নিজের অ’নুভূতি
আসতে আসতে বোঝান। কিন্তু নিজের ভালোলাগা তার উপর চা’পিয়ে দেওয়ার চে’ষ্টা করবেন না।৩. নিজেকে ভালোবাসুন : একটা কথা মনে রাখবেন যদি ভালোবাসা শাশ্বত হয়,