অনেকের দেখা যায় অতিরিক্ত মাত্রায় শা’রীরিক মেলামেশা করার ফলে শুক্র সল্পতা দেখা দেয় অর্থাৎ শু’ক্রা’ণুর মাত্রা কমে যায় এবং semen (বী’র্য) পা’তলা হয়ে যায়। আপনার শ’রীররে যদি শু’ক্রা’ণুর মাত্রা কমে যায় তবে আপনি অনেক সময় স’ন্তান জ’ন্ম দিতে অ’ক্ষম হতে পারেন।







বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ত’থ্যমতে, প্রতি মিলিলিটার শুক্রাণুতে ২০ মিলিয়নের কম স্পার্ম থাকলে যেকোনো পুরু’ষ অনুর্বর হতে পারেন। বাজে খাদ্যাভ্যাস, ধূমপান, অ্যালকোহল, অনিয়ন্ত্রিত জীবন, ব্যায়ামে অনীহা প্রভৃতি কারণে দিন দিন অনুর্বরতা বাড়ছে। এক্ষেত্রে বিশেষ সহায়ক মসলা রসুন। কেননা সুস্থ (বী’র্য) তৈরিতে রসুনের জুড়ি মেলা ভার।







যৌ’ন অক্ষ’মতার ক্ষেত্রে রসুন খুব ভালো ফল দিয়ে থাকে৷ রসুন কে ‘গরীবের পে’নিসিলিন’ বলা হয়৷ কারণ এটি অ্যান্টিসেপ্টিক এবং হিসাবে কাজ করে আর এটি অতিঅ সহজলভ্য সব্জী যা আমা’রা প্রায় প্রতিনিয়ত খাদ্য হিসাবে গ্রহন করে থকি৷ আপনার যৌ’ন ই’চ্ছা ফিরে আনার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার খুবই কার্যকরী৷
কোন রো’গের কারণে বা দু’র্ঘ’টনায় আপনার যৌ’ন ই’চ্ছা কমে গেলে এটি আপনাকে তা পুনরায় ফিরে পেতে সাহায্য করে৷এছাড়া যদি কোন ব্যক্তির যৌ’ন ই’চ্ছা খুব বেশী হয় বা তা মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক প্রয়োগ তার নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষ’তি করতে পারে এমন ক্ষেত্রে ও রসুন খুব ই কার্যকরী৷
সেবন বিধি
প্রতিদিন নিয়ম করে কয়েক কোষ কাঁচা রসুন খেলে শ’রীরের যৌ’বন দীর্ঘ স্থায়ি হয় । যারা পড়ন্ত যৌ’বনে চলে গিয়েছেন, তারা প্রতিদিন দু’কোয়া রসুন খাঁটি গাওয়া ঘি-এ ভেজে মাখন মাখিয়ে খেতে পারেন। তবে খাওয়ার শেষে একটু গরম পানি বা দু’ধ খাওয়া উচিত। এতে ভালো ফল পাবেন।







যৌ’বন রক্ষার জন্য রসুন অন্যভাবেও খাওয়া যায়। কাঁচা আমলকির রস ২ বা ১ চামচ নিয়ে তার স’ঙ্গে এক বা দুই কোয়া রসুন বাটা খাওয়া যায়। এতে স্ত্রী-পুরু’ষ উভ’য়ের যৌ’বন দীর্ঘস্থায়ি হয়।
সাবধানতাযাদের শ’রীর থেকে র’ক্তপাত সহজে বন্ধ হয় না, অতিরিক্ত রসুন খাওয়া তাদের জন্য বি’পদ জনক। কারণ, রসুন র’ক্তের জমাট বাঁ’ধার ক্রিয়াকে বা’ধা প্রদান করে। ফলে র’ক্তপাত বন্ধ হতে অসুবিধা হতে পারে। তা ছাড়া অতিরিক্ত রসুন শ’রীরে এলার্জি ঘটাতে পারে।







এসব ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রসুন না খাওয়াই উত্তম। রসুন খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে অস্বস্তি বোধ করলে রসুন খাওয়া বন্ধ রাখু’ন। শি’শুকে দুগ্ধদানকারী মায়েদের রসুন না খাওয়াই ভালো। কারণ রসুন খাওয়ার ফলে তা মায়ের দু’ধের মাধ্যমে শি’শুর পাকস্থলীতে ঢুকে শি’শুর য’ন্ত্রণার কারণ ঘটাতে পারে।






