সু’শান্ত সিংহ রা’জপুত মৃ’ত্যু ত’দন্তে ড্রা’গ-যোগের অভিযোগে এখন জে’ল হেফাজতে অভিনেতার বান্ধবী রি’য়া চ’ক্রবর্তী। এ’ন’সিবির জিজ্ঞসাবাদে একের পর এক চা’ঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আসছে।
রি’য়াকে গ্রে’ফতারের পর থেকেই এ’নসিবির কাছে নাকি রি’য়া জানান, সু’শান্তও ড্রা’গ নিতেন। কখন কোথায়, বলিউডের কার কার সঙ্গে তাঁর মা’দ’ক যোগ ছিল, সেই বিষয়েও মুখ খুলেছিলেন রি’য়া। উঠে আসে নাকি ই’ন্ডাস্ট্রির নামজাদা ব্যক্তিত্বদের নামও।
সূত্রের খবর, মা’দ’ককা’ণ্ডে নাম উঠে এসেছে সারা আলি খানের। সারা আলি খানের থেকে নাকি মা’দ’ক নিয়েছেন রি’য়া চক্রবর্তী। এ’ন’সিবি সূত্রে খবর, রি’য়া’কে মা’দ’ক সরবরাহ করে সারার পরিচিত ড্রা’গ কারবারি।
সেই মা’দ’কই গিয়েছে সু’শান্তর কাছে। জানা গেছে, রি’য়াকে যে মা’দ’ক পা’চারকারী মা’দ’ক দিয়েছেন, সারাকে মা’দ’ক দিতেন তিনি। ওই মা’দ’কই সু’শান্তর কাছে পৌঁছে দিয়েছেন রি’য়া। খবর এ’নসিবি সূত্রে। তাহলে রি’য়া বা সারার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল কোন বড় মা’দ’ক পা’চারকারীর? সেই পাচারকারীরই খোঁজ চালাচ্ছে এন’সিবি।
কখনও ড্রা’গ-যোগ, কখনও সম্পর্কের টানাপোড়েন, সু’শান্ত সিং রা’জপুত মৃ’ত্যু ত’দন্তে প্রায় রোজই উঠে আসছে একের পর এক নতুন তথ্য। বারবার উঠে এসেছে সু’শান্ত-সারার তাইল্যান্ড ট্রি’পের কথাও।
এবার সু;শান্ত সারার সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুললেন অভিনেতার বন্ধু স্যা’মুয়েল হাওকিপ। ‘কেদারনাথ’ ছবিতে কাজ সময় সারা সু’শান্তের প্রেমের কথা জানিয়েছিলেন স্যা’মুয়েল হাওকিপ।
এবার সেই সম্পর্ক নিয়েই সি’বিআই-এর কাছে মুখ খুললেন গাড়ি চালক ধীরেন্দ্র যাদব। ২০১৮ সালের অক্টোবর মাস থেকে শুরু করে ২০১৯ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত সু’শান্তের গাড়ি চালাতেন এই ধর্মেন্দ্র।
সি’বিআই-এর কাছে ধর্মেন্দ্র জানান, কেদারনাথের প্রচারের সময় সারা অনেকবার সু’শান্তের বাড়ি এসেছিলেন। একসঙ্গে যাতায়াতও করতেন তাঁরা। তবে সোনচিড়িয়া ছবি মুক্তির সময় সু’শান্তের বাড়ি আসা বন্ধ করে দেন সারা। ধর্মেন্দ্র আরও জানান, একসঙ্গে তাইল্যান্ড গিয়েছিলেন সারা ও সু’শান্ত। সেখান থেকে ফেরার ১০ দিনের মধ্যেই সু;শান্তের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন সারা।