যদিও করোনা কালীন সময়ে দেশে রাউতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়া অভিনেতা সোনু সুদের সঙ্গে তার কোন সম্পর্ক আছে কিনা জানা যায়নি এখনো। তবে বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে দ্বিতীয় সুদ পদবী ধারী কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়া কাঁপাতে শুরু করে দিয়েছেন ইতিমধ্যেই।






গ্ল্যামার জগতে পা রেখেছিলেন প্রোগ্রাম হোস্টিং, অ্যাংকারিং এবং বিভিন্ন সেমিনারে মোটিভেশনাল স্পিকার হিসেবে। ইতিমধ্যেই বিশ্বের অন্তত ৩৫টি দেশে দুই হাজারের বেশি প্রোগ্রাম করে ফেলেছেন প্রতীক্ষা।
বিদেশ যাত্রা করেছেন ৬০ বারের বেশি।ইউটিউবার এবং নব প্রজন্মের গ্ল্যামার আইকন হিসেবে তাকে মোটিভেশনাল স্পিকার হিসেবে আমন্ত্রণ করেন দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সংস্থার শীর্ষ আধিকারিকরা।






দেশ বিদেশের প্রতীক্ষার খ্যাতি এতটাই ছড়িয়েছে যে ২০১৬ সালে কেন্দ্রের মোদি সরকার আন্তর্জাতিক স্তরে ভারতের সবচেয়ে গ্ল্যামারাস অনুষ্ঠান ফেস্টিভ্যাল অফ ইন্ডিয়ার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর করার প্রস্তাব দিয়েছিল।
দিল্লির মেয়ে প্রতীক্ষা সোশ্যাল মিডিয়াতেও ভীষণ রকম একটিভ। বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার পাশাপাশি ইনস্টাগ্রাম এ তার ফলোয়ারের সংখ্যা ছাড়িয়েছে প্রায় ৫লক্ষ। এমনকি কিছুদিন আগেই দিল্লি বয়েজ নামে একটি অ্যালবামে অভিনয় করে যুব সমাজের কাছে গ্ল্যামার আইকন হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন প্রতীক্ষা।





