মা’দ’ক খাইয়ে বান্ধবীকে ব’লা’ৎ’কারের পর এক ব্যক্তি হু’মকি দিয়েছেন, মুখ খুললে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ন’গ্ন ছবি আপলোড করে দেবেন।
ন’গ্ন ছবি ফাঁ’সের ভ’য় দেখিয়ে টানা চার বছর বিবাহিত নারীকে শা’রীরিক স’ম্পর্কে জড়াতে বাধ্য করেছেন তিনি। এর মধ্যে ওই নারীর কাছ থেকে দুই লাখ ১০ হাজার টাকা আদায় করেছেন অ’ভিযু’ক্ত যুবক। চার বছর এভাবে চলার পর ভারতের উত্তর কলকাতা শ্যামপুকুর থানায় ব’লা’ৎ’কার ও ব্ল্যা’ক’মেইলের অ’ভিযোগ করেছেন ওই নারী।
পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত যুবক উত্তর কলকাতার চন্ডী ঘোষ রোডের বাসিন্দা। তার সঙ্গে ওই তরুণীর ছোটবেলা থেকেই বন্ধুত্ব। কয়েক বছর আগে তরুণীর বিয়ে হয়। চার বছর আগে ২০১৬ সালের জুলাই মাসে গল্প করার জন্য ছোটবেলার বান্ধবীকে ডাকেন অ’ভিযু’ক্ত।
তরুণীর কোনো স’ন্দে’হ হয়নি তার বন্ধুর ওপরও। কিন্তু তাকে ঠা’ন্ডা পা’নী’য়ের সঙ্গে ঘু’মের ও’ষুধ মিশিয়ে অ’জ্ঞা’ন করেন অ’ভিযু’ক্ত। এরপর শা’রী’রিক স’ম্পর্কে জড়িয়ে ভিডিও ধারণ করে রাখেন।
এরপর থেকে শুরু হয় ব্ল্যা’ক’মেইল। ওই অ’শ্লী’ল ছবি শ্বশুরবাড়িতে পাঠানো ও সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করার ভয় দেখিয়ে বারবার তাকে ব’লা’ৎ’কা’র করা হয়।
তরুণীর অ’ভিযোগ, তাকে অ’স্বাভাবিক যৌ’ন’ক’র্ম করতে বা’ধ্য করা হয়। এরপর দুই লাখ ১০ হাজার টাকা দিতেও বা’ধ্য করেন অ’ভিযু’ক্ত যুবক। চার বছর ধরে লোক ল’জ্জার কারণে কাউকে কিছু বলতে পারেননি ওই নারী।
সম্প্রতি তার মানসিক অবস্থা দেখে স্বামীর স’ন্দেহ হয়। স্ত্রীর মোবাইলে আসা কিছু মেসেজ ঘেঁটে দেখার পর স’ন্দেহ আরো বাড়ে। তিনি জিজ্ঞাসা করার পর কান্নায় ভেঙে পড়েন স্ত্রী। স্বামীকে পুরো বিষয়টি খু’লে বলেন।
এ ক্ষেত্রে স্বামী তার পাশে দাঁড়ান। বন্ধুর বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন তরুণী। পুলিশ ত’দ’ন্ত করছে। অ’ভি;যু’ক্তর বি’রু’দ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।